Friday, October 31, 2008

বকুলগন্ধী চঞ্চলতা হারিয়ে যাওয়ার পর

নদী শুষে নাও বনেদি শরাবের মতো। আর নাও রঙিন উপসাগর। আলস্য রঙধনু ছুঁড়ে দাও বিছিয়ে রাখা মেঘ আর বিষন্ন আকাশের মলিনতায়। চোখের তৃষ্ণা দিয়ে তোমার নিজস্ব কারাগার থেকে এই বিষাদময় কোলাহলের দুরত্ব মেপে দেখো-- অনায়াসে খুঁজে পাবে ক্রয়যোগ্য অপমান আর অশ্রুর অনুজ মানচিত্র।

এই সুরযন্ত্রের পাঁজরে কয়েকটি বোবা পান্ডুলিপি সাজিয়ে এখন ঝলসানো চিত্রকলার মতো বধির তুমি। শ্যাওলার অন্ধকারে বরং ঘ্রাণ নিয়ে দেখো-- নিশ্চিত মিলে যাবে দু-মুঠো লালচে বাতাস।

1 comment:

Anowar Hossain said...

মেঘ বালিকা -

মেঘ বালিকা মেঘ বালিকা
মেঘের কেন এত মায়া?
মেঘের ঘরে কালো ছায়া
তোমার মনটা কেন কালা?

ক্লান্তিহীন জনপদ অজানা পথ হেঁটে চলা
অচেনা মুখ অচেনা সীমাহীন সীমানা
মেঘের ব্যথা কেউ বুঝে না।

শোনো মেয়ে মেঘ বালিকা
মেঘের কেন এত ছলনা?
ফিরে চাও একাকী তাকাও
এই পথ অপলক চেয়ে দেখ না।

প্রহরে প্রহরে কাঁদে মেঘের কণা
এই দেখ কালো মেঘে সাদা বৃষ্টি।

মেঘ বালিকা মেঘ বালিকা
মেঘের ঘরে এখন দরুন খড়া।